এম,এস রানা, উখিয়া
মানসিক ভারসাম্যহীন নারী বয়স অনুমানিক ২৮-৩০ মাথার চুল গুলো উশকো কুশকো গায়ে ময়লা কাপড় জড়ানো, বাকপ্রতিবন্দ্বি হওয়ার কারণে কারো সাথে কথা বলেনা।
স্থানিয়া ব্যবসায়ীরা যা দে তা খেয়ে বেঁচে আছে। দেখলেই বুঝা যায় পেটে প্রায় ৭/৮ মাসের বাচ্চা রয়েছে। দেখে মনে হয় অজানা এক আতংক বিরাজ করছে তার মনে। বলছি অসহায় এক নারীর কথা। মানুষ রুপী কোন এক জানুয়ার নিজে হিংস্র যৌন চরিতার্থতা প্রকাশ করেছে। যার কারনে সে আজ গর্ভবতি। কি তার ভবিষ্যত , অনাগত সেই মানব সন্তানের গন্তব্য কোথায়? এ প্রশ্ন এখন সকলের।সরজমিনে দেখা যায়, উখিয়া উপজেলার অন্যতম ষ্টেশন মরিচ্যা বাজারের এক কর্নারে ঐ নারী কাঁথামুড়ি শুয়ে আছে।
স্থানিয়াদের সাথে কথা বলে জানা যায় মানসিক ভারসাম্যহীন ভবঘুরে ঐ নারীকে প্রায় ৯/১০ মাস পুর্বে থেকে দেখা যাচ্ছিল। সারা দিন বিভিন্ন স্থানে ঘুরেফিরে বাজাররে সেটে রাত যাপন করতেন। কয়েক মাস থেকে লক্ষ করা যাচ্ছে তার পেট তুলনামূলক ভাবে বড় হয়ে যাচ্ছে। বাজারের চিকিৎসকরা নিশ্চিত হয় যে তার পেটে বাচ্চা রয়েছে।
এলাকাবাসীর প্রশ্ন কে সেই নরপশু? এর জন্য দায় কে? কে সেই অনাগত সন্তানের পিতা? স্থানিয় ইউপি সদস্য এম মন্জুর আলম বলেন, ব্যবসায়ীদের নিকট শুনার পর ঐ ভবেঘুরে মানসিক ভারসাম্যহিন নারীকে দেখতে গিয়েছিলাম। যে এহেন জঘন্য কর্মটি করেছে সে মানুষ নামের নরপশু। আমরা ইতি মধ্যে মূল অপরাধী সনাক্ত করা চেষ্টায় লোকজন কে অবহিত করেছি।
আশা করি থানা প্রশাসন সহযোগিতা করলে অপকর্মের মূল হুতাকে সনাক্ত করে আইনের আনা সক্ষম হবো পাশাপাশি মরিচ্যা ব্যবসায়ী মহলের পক্ষ থেকে আসন্ন সন্তান প্রসভা ঐ নারীর খোঁজ খবর নেয়া হচ্ছে।
প্রতিদিনের খবরগুলো আপনার ফেসবুক টাইমলাইনে পেতে নিচের লাইক অপশনে ক্লিক করুন-